কোম্পানীগঞ্জে বিদ্যালয়ের মাঠ দখল করে সীমানা খুঁটি স্থাপন
ইমাম হোসেন খাঁন :কোম্পানীগঞ্জ নোয়াখালী
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিদ্যালয়ের মাঠের মালিকানা দাবী করে মাঠে সীমানা খুঁটি স্থাপন করেছে মালিকানা দাবী করা এক ব্যক্তি।
শনিবার কোম্পানীগঞ্জের চরপার্বতী এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, চরপার্বতী ইউনিয়নের কদমতলা বাজার সংলগ্ন দেওয়ান মাঝির বাড়ির মৃত পুলিন বিশ্বাসের পুত্র পান ব্যবসায়ী নয়ন বিশ্বাস(৩৫) স্থানীয় চরপার্বতী এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে নিজের পিতার ১৬ শতাংশ সম্পত্তি রয়েছে বলে দাবী করেন যা ওয়ারিশ সূত্রে সে মালিক হন। এর পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার সকাল ৭টার দিকে বিদ্যালয়টির মাঠের কিছু অংশ পিলার ও বাঁশ দিয়ে সীমানা নির্ধারন করে।
এই বিষয়ে নয়ন বিশ্বাস জানান, নিজের সম্পত্তির দখল বুঝে পেতে আমি এই কাজ করেছি।
এছাড়াও নয়ন বিশ্বাস এই ব্যপারে ইউএনও উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছে বলেও জানা গেছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল হক জানান, সে সম্পত্তি পেলে তা কাগজপত্রের আলোকে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কিন্তু এভাবে বিদ্যালয়ের মাঠ দখল করে খুঁটি স্থাপন করা যথাপোযুক্ত সিদ্ধান্ত নয়।
এই বিষয়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির জানান, নয়ন বিশ্বাস যদি বিদ্যালয়ের মাঠে সম্পত্তি পেয়ে থাকেন তবে তা কাগজপত্র দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তিনি আরো জানান, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে ব্যপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বললে তাদের কেউ কেউ তার মালিকানা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলে বলেন, সে যদি প্রকৃত মালিক হয় তবে এত বছর কেন মালিকানা দাবী করে নি। এই ঘটনার সাথে কোনো ব্যক্তি বা পক্ষের ইন্ধন থাকতে পারেও বলে মন্তব্য করেছেন অনেকে।
ইমাম হোসেন খাঁন :কোম্পানীগঞ্জ নোয়াখালী
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিদ্যালয়ের মাঠের মালিকানা দাবী করে মাঠে সীমানা খুঁটি স্থাপন করেছে মালিকানা দাবী করা এক ব্যক্তি।
শনিবার কোম্পানীগঞ্জের চরপার্বতী এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, চরপার্বতী ইউনিয়নের কদমতলা বাজার সংলগ্ন দেওয়ান মাঝির বাড়ির মৃত পুলিন বিশ্বাসের পুত্র পান ব্যবসায়ী নয়ন বিশ্বাস(৩৫) স্থানীয় চরপার্বতী এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে নিজের পিতার ১৬ শতাংশ সম্পত্তি রয়েছে বলে দাবী করেন যা ওয়ারিশ সূত্রে সে মালিক হন। এর পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার সকাল ৭টার দিকে বিদ্যালয়টির মাঠের কিছু অংশ পিলার ও বাঁশ দিয়ে সীমানা নির্ধারন করে।
এই বিষয়ে নয়ন বিশ্বাস জানান, নিজের সম্পত্তির দখল বুঝে পেতে আমি এই কাজ করেছি।
এছাড়াও নয়ন বিশ্বাস এই ব্যপারে ইউএনও উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছে বলেও জানা গেছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল হক জানান, সে সম্পত্তি পেলে তা কাগজপত্রের আলোকে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কিন্তু এভাবে বিদ্যালয়ের মাঠ দখল করে খুঁটি স্থাপন করা যথাপোযুক্ত সিদ্ধান্ত নয়।
এই বিষয়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির জানান, নয়ন বিশ্বাস যদি বিদ্যালয়ের মাঠে সম্পত্তি পেয়ে থাকেন তবে তা কাগজপত্র দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তিনি আরো জানান, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে ব্যপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বললে তাদের কেউ কেউ তার মালিকানা সম্পর্কে প্রশ্ন তুলে বলেন, সে যদি প্রকৃত মালিক হয় তবে এত বছর কেন মালিকানা দাবী করে নি। এই ঘটনার সাথে কোনো ব্যক্তি বা পক্ষের ইন্ধন থাকতে পারেও বলে মন্তব্য করেছেন অনেকে।
