শিশুর সুস্থ ও স্বাভাবিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন পরিবার, বিদ্যালয়, সমাজ, সুস্থ ও প্রকৃতিসম্মত পরিবেশ। শিশুর বিকাশের প্রধান স্থান তার পরিবার। মাতা-পিতা বা পরিবারের অন্য সদস্যদের অসদাচরণ, মিথ্যাচার, দূনীতিপরায়নতা, ভারসাম্যহীন ব্যবহার শিশুকে বিপথগামিতা করে। প্রতিবেশী ও আত্মীয়স্বজন দ্বারা শিশুরা দারুণভাবে প্রভাবিত হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শিশুকিশোরদের অনন্য এক ভুবন।
লেখাপড়ার সাথে সাথে তাদের সামাজিকীকরণ হয়। এখানে বন্ধু, সহপাঠি, শিক্ষক দ্বারা ব্যক্তি শিশু খুব বেশি প্রভাবিত হয়। শিশুদের বইয়ের বোঝা বহন করতে করতে পিঠ বাঁকা হয়ে যাচ্ছে। প্রাইভেট পড়া, পাঠের বোঝা তার জ্ঞানচর্চা ও পড়ার আনন্দ নষ্ট করে দিচ্ছে। খেলার মাঠ নেই, নেই পার্ক, লেক, বিনোদনের জায়গা। শ্বাস নিতে হচ্ছে দূষিত বাতাসে। শহরগুলোতে ইটের বস্তি, গৃহস্থালী, হাসপাতাল,ক্লিনিক, শিল্প বর্জ্যরে স্তুপ। শিশুরা বেড়ে উঠছে এক অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে, যার ফলে তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
লেখাপড়ার সাথে সাথে তাদের সামাজিকীকরণ হয়। এখানে বন্ধু, সহপাঠি, শিক্ষক দ্বারা ব্যক্তি শিশু খুব বেশি প্রভাবিত হয়। শিশুদের বইয়ের বোঝা বহন করতে করতে পিঠ বাঁকা হয়ে যাচ্ছে। প্রাইভেট পড়া, পাঠের বোঝা তার জ্ঞানচর্চা ও পড়ার আনন্দ নষ্ট করে দিচ্ছে। খেলার মাঠ নেই, নেই পার্ক, লেক, বিনোদনের জায়গা। শ্বাস নিতে হচ্ছে দূষিত বাতাসে। শহরগুলোতে ইটের বস্তি, গৃহস্থালী, হাসপাতাল,ক্লিনিক, শিল্প বর্জ্যরে স্তুপ। শিশুরা বেড়ে উঠছে এক অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে, যার ফলে তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
