নিহত মিতু দাসের পরিবারের পাশ্বে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন
ইমাম হোসেন খাঁন :কোম্পানীগঞ্জ নোয়াখালী
নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সিরাজ পুর ইউনিয়নের বিরাহিম পুর গ্রামের মেয়ে মিতু দাসের পরিবারের পাশ্বে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখা।
নিহত মিতু দাসের মায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুস্থ্য তদন্ত ও ন্যায় বিচার দাবীতে নেমেছে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখা।
নিহত মিতু দাসের মায়ের দাবী তার মেয়ে মিতু দাসকে মিতু দাসের দেবর শ্যামল চন্দ্র দাস মিতুকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে।
মিতুর স্বামী বিদেশে যাওয়ার পর শ্যামল সব সময় মিতুকে বিভিন্ন কূ পস্তাব দিতো এই কথা মিতু তার স্বামীকে বলে এবং মিতুর মাকে বলে
গত ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ ইং তারিখে শ্বশুর বাড়িতে দেবরের নির্যাতন করে হত্যা করে মিতু দাস
মিতু দাসকে দেবর ও শ্বশুর বাড়ীর লোকজন পলাতক রয়েছে।
মিতুর মায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৩ নভেম্বর ২০১৯ বিকালে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ ও শাখার একটি প্রতিনিধি দল মিতুর বাপের বাড়ি কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সিরাজ পুর ইউনিয়নের বিরাহিম পুর গ্রামের বাড়ীতে যান মিতুর মায়ের সাথে কথা বলেন মিতুর মা প্রতিনিধি দলেরর সাথে কথা বলার সময় বার বার কাঁন্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
মিতুর মা প্রতিনিধি দলের কাছে দাবী করেন আপনারা আমাকে সহযোগিতা করবেন
যারা আমার মেয়েকে হত্যা করেছে তাদের যেন ফাঁসী হয় ।
আর যেন কোন মেয়েকে এভাবে হত্যা করতে না পারে।
প্রতিনিধি দল তখন মিতুর মাকে সব ধরনে সহযোগিতা করার কথা বলেন।
পরে প্রতিনিধি দল কোম্পানীগঞ্জ থানায় এসে থানার অফিসার ইনর্সাজ আরিফুর রহমানের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আরজুমান পারভিন,
সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি বেলায়েত বেলাল
সহ সভাপতি নাজমা শিপা, পারভিন আক্তার, মহিবুল হক নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহীম সায়েম, যুগ্ন সম্পাদক মো:গিয়াস উদ্দিন রুবেল, সম্পাদক
সদস্য ফরিদা আক্তার মুক্তা, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইমাম হোসেন খাঁন, সদস্য কার্তিক মজুমদার, আবু ছায়েদ মিঠু প্রমূখ।
ইমাম হোসেন খাঁন :কোম্পানীগঞ্জ নোয়াখালী
নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সিরাজ পুর ইউনিয়নের বিরাহিম পুর গ্রামের মেয়ে মিতু দাসের পরিবারের পাশ্বে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখা।
নিহত মিতু দাসের মায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুস্থ্য তদন্ত ও ন্যায় বিচার দাবীতে নেমেছে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখা।
নিহত মিতু দাসের মায়ের দাবী তার মেয়ে মিতু দাসকে মিতু দাসের দেবর শ্যামল চন্দ্র দাস মিতুকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে।
মিতুর স্বামী বিদেশে যাওয়ার পর শ্যামল সব সময় মিতুকে বিভিন্ন কূ পস্তাব দিতো এই কথা মিতু তার স্বামীকে বলে এবং মিতুর মাকে বলে
গত ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ ইং তারিখে শ্বশুর বাড়িতে দেবরের নির্যাতন করে হত্যা করে মিতু দাস
মিতু দাসকে দেবর ও শ্বশুর বাড়ীর লোকজন পলাতক রয়েছে।
মিতুর মায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৩ নভেম্বর ২০১৯ বিকালে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ ও শাখার একটি প্রতিনিধি দল মিতুর বাপের বাড়ি কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সিরাজ পুর ইউনিয়নের বিরাহিম পুর গ্রামের বাড়ীতে যান মিতুর মায়ের সাথে কথা বলেন মিতুর মা প্রতিনিধি দলেরর সাথে কথা বলার সময় বার বার কাঁন্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
মিতুর মা প্রতিনিধি দলের কাছে দাবী করেন আপনারা আমাকে সহযোগিতা করবেন
যারা আমার মেয়েকে হত্যা করেছে তাদের যেন ফাঁসী হয় ।
আর যেন কোন মেয়েকে এভাবে হত্যা করতে না পারে।
প্রতিনিধি দল তখন মিতুর মাকে সব ধরনে সহযোগিতা করার কথা বলেন।
পরে প্রতিনিধি দল কোম্পানীগঞ্জ থানায় এসে থানার অফিসার ইনর্সাজ আরিফুর রহমানের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আরজুমান পারভিন,
সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি বেলায়েত বেলাল
সহ সভাপতি নাজমা শিপা, পারভিন আক্তার, মহিবুল হক নাহিদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহীম সায়েম, যুগ্ন সম্পাদক মো:গিয়াস উদ্দিন রুবেল, সম্পাদক
সদস্য ফরিদা আক্তার মুক্তা, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইমাম হোসেন খাঁন, সদস্য কার্তিক মজুমদার, আবু ছায়েদ মিঠু প্রমূখ।
